শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
রাজশাহীতে পেঁয়াজ কেজিতে বেড়েছে ২২ থেকে ২৫ টাকা

রাজশাহীতে পেঁয়াজ কেজিতে বেড়েছে ২২ থেকে ২৫ টাকা

রাজশাহীতে পেঁয়াজ কেজিতে বেড়েছে ২২ থেকে ২৫ টাকা
রাজশাহীতে পেঁয়াজ কেজিতে বেড়েছে ২২ থেকে ২৫ টাকা

স্টাফ রিপোর্টার : চার দিনের ব্যবধানে রাজশাহীতে কেজিতে ২২ থেকে ২৫ টাকা বেড়েছে পেঁয়াজের দাম। খুচরা বাজারে দাম বেড়ে পাইকারে ৫৫ টাকা ও খুচরায় ৬২/৬৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। তবে পেঁয়াজের সরবরাহ কম বলে অজুহাত দেখাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা।

রাজশাহীর সাহেববাজার মাস্টারপাড়ার পাইকারি ব্যবসায়ীরা জানান, দূর্গাপুর থেকে পেঁয়াজ কিনেছে ২ হাজার ২০০ টাকা মণ দরে। বাজারে পেঁয়াজের আমদানি কম। এছাড়া করোনার কারণে ভারত থেকে পেঁয়াজ আসছে না। তাই দেশি পেঁয়াজের ওপর চাহিদা বেশি। দামও একটু বেশি। নগরীর উপকন্ঠ বায়া বাজারের খুচরা ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলাম জানান, খড়খড়ি বাজার থেকে তিনি ২৪শ‘ টাকা দরে পেঁয়াজ ক্রয় করেছেন।

অন্য পাইকারি ব্যবসায়ীরা জানান, ২ হাজার ৪শো থেকে ২৫শো টাকা মণ দরে পেঁয়াজ কিনতে হচ্ছে। তবে দাম বাড়ার কারণ জানা যাচ্ছে না। বেশি দাম দিয়ে কিনলে তো বেশি দামে বিক্রি করতেই হবে। আমরা পাইকাররা সীমিত লাল নিয়ে পেয়াজ বিক্রি করাছি।

ক্রেতারা জানান, গতকাল শনিবার ৩৫ থেকে ৪০ টাকায় দরে পেঁয়াজ কিনেছি। বৃহস্পতিবার ৬৫ টাকা। মাঝে যদিও কিছু দিন কম ছিলো। কিন্তু আবারও আগের অবস্থার দিকে যাচ্ছে পেঁয়াজের দাম।

তারা আরও বলেন, বিক্রেতারা দাম বাড়ার কারণ ঠিকঠাক বলতে পারে না। শুধু তারা সরবরাহ কমের অজুহাত দেখায়। তবে দাম বাড়ার পেছনে অসাধু সিন্ডিকেট চক্র কাজ করছে বলে তাদের ধারনা। তবে বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় প্রশাসনের বাজার মনিটরিং প্রয়োজন বলে জানান ক্রেতারা।

মতিহার বার্তা / ইএবি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply